নামঃ কিউজাই
বর্ণ্নাঃ কিউজাই আমটি হলো থাইল্যান্ডের একটি উন্নত জাতের আম। কিউজাই আম দেখতে বেশ লম্বাটে। কিউজাই আম কাঁচা খেতেও বেশ মিষ্টি। পাকলে আরও বেশী সুস্বাদু এবং মিষ্টি হয়। কিউজাই আম ওজনে এক একটি দুই থেকে তিন কেজি পর্যন্ত হয়ে থাকে। কিউজাই আমের বীচি ছোট এবং শাস বেশী হয়। ফলে খেতে বেশ মজাদার হয়। কিউজাই আম চাষে খুব বেশী যত্নের প্রয়োজন পড়েনা। কম যত্নেও বেশি ফলন পাওয়া যায়। কিউজাই আম গাছের চারা মাঝারি সাইজের ড্রামে করে বাসা-বাড়ির আনাচে-কানাচে ও ফ্ল্যাট বাসার বারান্দা কিংবা ছাদেও লাগানো যায়।
রোপণ ও পরিচর্যার নিয়মঃ গভীর, সুনিষ্কাশিত,উর্বর দোঅাঁশ মাটি আম চাষের জন্য উত্তম। উঁচু ও মাঝারি উঁচু জমি নির্বাচন করতে হবে।সমতল ভূমিতে-বর্গকার বা আয়তাকায়, পাহাড়ি ভূমিতে কন্টুর। এক বছর বয়স্ক সুস্থ, সবল ও রোগমুক্ত কলমের চারা রোপণ করতে হবে। চারা রোপণের সময় জ্যৈষ্ঠ-আষাঢ় (মধ্য-মে থেকে মধ্য-জুলাই) এবং ভাদ্র-আশ্বিন মাস (মধ্য-আগস্ট থেকে মধ্য-অক্টোবর)।চারা
রোপণের দূরত্ব: ৮ থেকে ১০ মিটার।
চারা রোপণ: গর্ত ভর্তির ১০-১৫ দিন পর চারার গোড়ার মাটির বলসহ গর্তের মাঝখানে সোজাভাবে লাগাতে হবে। চারা রোপণের পর পানি, খুঁটি ও বেড়ার ব্যবস্থা করতে হবে।
সার প্রয়োগ: একটি পূর্ণ বয়স্ক ফলমত্ম গাছে বছরে ৫০ কেজি জৈব সার, ২ কেজি ইউরিয়অ, ১ কেজি টিএসপি, ৫০০ গ্রাম এমপি, ৫০০ গ্রাম জিপসাম ও ২৫ গ্রাম জিংক সালফেট প্রয়োগ করতে হবে। উলেস্নখিত সার ২ কিসিত্মতে প্রয়োগ করতে হবে। ১ম বার জ্যৈষ্ঠ-আষাঢ় (মধ্য-মে থেকে মধ্য-জুলাই) মাসে এবং ২য় বার আশ্বিন (মধ্য-সেপ্টেম্বর থেকে মধ্য-অক্টোবর) মাসে প্রয়োগ করতে হবে।
baganbilas –
bagan